(1)
মেয়েদের যে যে সময় সবচেয়ে সুন্দর
লাগেঃ
যখন হাসে। এই হাসিই তাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
যখন ঘুমায়। তখন তাদের মায়াবী দেখায়।
যখন আগ্রহ দৃষ্টিতে কারো দিকে আড় চোখে তাকায়।
কান্নার আগমূহুর্তে।
যখন তারা নিজের ঠোটে কামড় দেয়।
গোসল করার পর ভেজা চুলে।
যখন তাদের মনে প্রচন্ড আনন্দ থাকে, কিন্তু কুখে একটা লজ্জার আবরণ দিয়ে সেই আনন্দটা ঢাকার চেষ্টা করে।
যখন তাদের প্রসংসা করা হয়।
যখন তারা রেগে যায়।
গোধুলির সময়।
মোমবাতির আলোতে।
যখন হাসে। এই হাসিই তাদের সবচেয়ে বড় অস্ত্র।
যখন ঘুমায়। তখন তাদের মায়াবী দেখায়।
যখন আগ্রহ দৃষ্টিতে কারো দিকে আড় চোখে তাকায়।
কান্নার আগমূহুর্তে।
যখন তারা নিজের ঠোটে কামড় দেয়।
গোসল করার পর ভেজা চুলে।
যখন তাদের মনে প্রচন্ড আনন্দ থাকে, কিন্তু কুখে একটা লজ্জার আবরণ দিয়ে সেই আনন্দটা ঢাকার চেষ্টা করে।
যখন তাদের প্রসংসা করা হয়।
যখন তারা রেগে যায়।
গোধুলির সময়।
মোমবাতির আলোতে।
(2)
দুই ফকিরের মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
১ম ফকিরঃ কিরে, তোর চোখে এবং গালে ব্যান্ডেজ কেন? কালকে তো দেখলাম এক মহিলার সাথে পার্কে বসা ছিলে।
২য় ফকিরঃ গতকাল তুই যা দেখছিলি, আমার বউও তাই দেখেছে।
(3)
১ম ফকিরঃ কিরে, তোর চোখে এবং গালে ব্যান্ডেজ কেন? কালকে তো দেখলাম এক মহিলার সাথে পার্কে বসা ছিলে।
২য় ফকিরঃ গতকাল তুই যা দেখছিলি, আমার বউও তাই দেখেছে।
(3)
ছেলে ও বাবার মধ্যে কথা হচ্ছেঃ
ছেলেঃ বাবা টাকা দাও। একটা মোবাইল কিনব।
বাবাঃ মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!
ছেলেঃ হুম দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব।
বাবাঃ থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?
ছেলেঃ ওহহ, থ্রিজি কী জানো না? থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ফোন।
বাবাঃ কী কইলি? তোর এত অধঃপতন! আমার কি টাকার অভাব? তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিইনি, আর আমার পোলা হইয়া সেই তুই কিনবি থার্ড হ্যান্ড মোবাইল!
(4)
ছেলেঃ বাবা টাকা দাও। একটা মোবাইল কিনব।
বাবাঃ মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!
ছেলেঃ হুম দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব।
বাবাঃ থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?
ছেলেঃ ওহহ, থ্রিজি কী জানো না? থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ফোন।
বাবাঃ কী কইলি? তোর এত অধঃপতন! আমার কি টাকার অভাব? তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিইনি, আর আমার পোলা হইয়া সেই তুই কিনবি থার্ড হ্যান্ড মোবাইল!
(4)
বাসর রাতে বউ জামাই কে বলল “কর”।
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানিনা।
বউঃ কোন ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা, কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খুলল, বউ সায়া খুলল, জামাই তার প্যান্ট খুলল। তারপর বউ প্যান্টি খুলল, জামাই তার underwear খুলল। বউ চিত হয়ে শুইলো। জামাই ও তাই করলো।)
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাই ও তার দুই পা ফাক করলো...
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে...এইবার এমন কর, তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আস, একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!!
(পেইজে একটিভ থাকার জন্য পেইজের পোষ্ট গুলো নিয়মিত লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন )
জামাইঃ কি করব? আমি তো কিছু জানিনা।
বউঃ কোন ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবা, কেমন??
জামাইঃ ঠিক আছে।
(বউ শাড়ী খুলল, দেখে দেখে জামাই শার্ট খুলল, বউ সায়া খুলল, জামাই তার প্যান্ট খুলল। তারপর বউ প্যান্টি খুলল, জামাই তার underwear খুলল। বউ চিত হয়ে শুইলো। জামাই ও তাই করলো।)
জামাইঃ এখন??
বউ এবার দুই পা ফাক করলে জামাই ও তার দুই পা ফাক করলো...
জামাইঃ এরপর??
বউঃ রাগ হয়ে...এইবার এমন কর, তুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আস, একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!!
(পেইজে একটিভ থাকার জন্য পেইজের পোষ্ট গুলো নিয়মিত লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন )
(5)
ছোট্ট বাবুর ক্লাসে নতুন শিক্ষিকা মিস মিলি
এসেছেন। তিনি প্রথমেই সকলের সঙ্গে পরিচিত হবেন। কাজেই
বাচ্চাদের দিকে তাকিয়ে মিষ্টি করে বললেন, 'ছোট্ট সুজি, তোমার বাবা মা কী করেন?'
'আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।'
মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, 'ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?'
'আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।'
'বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?'
বাবু বলল, 'আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।'
মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।
'তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?'
'জ্বি মিস।' বলল বাবু।
'তিনি কী বললেন?'
'বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।'
'আমার বাবা একজন বিজ্ঞানী, আর মা একজন ডাক্তার।'
মিষ্টি হেসে মিস মিলি বললেন, 'ছোট্ট টুনি, তোমার বাবা মা কী করেন?'
'আমার বাবা একজন শিক্ষক, আর মা একজন উকিল।'
'বাহ! ছোট্ট বাবু, তোমার বাবা মা কী করেন?'
বাবু বলল, 'আমার বাবা মারা গেছেন, আর মা একজন পতিতা।'
মিস মিলি রেগে আগুন হয়ে প্রিন্সিপালের কাছে পাঠালেন বাবুকে। মিনিট পাঁচেক পর ছোট্ট বাবু ফিরে এল।
'তুমি প্রিন্সিপালকে বলেছ, তুমি আমার সঙ্গে কেমন আচরণ করেছ?'
'জ্বি মিস।' বলল বাবু।
'তিনি কী বললেন?'
'বললেন, আমাদের সমাজে কোনও কাজই তুচ্ছ নয়। তারপর আমাকে একটা আপেল খেতে দিলেন, আর বাসার ফোন নাম্বার লিখে রাখলেন।'
(6)
এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজিরএক
নার্সের কাছে।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।
"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নার্স।
"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।
"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"
"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"
নার্স বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।
সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"
নার্স বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ। আমাকে বাঁচান!" বললো সে।
"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নার্স।
"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।
"নিশ্চয়ই।" সায় দিলেন নান। সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"
"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে।"
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"
নার্স বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।
সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"
নার্স বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে। আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...।
(7)
হযরত আবু যর (রাঃ ) থেকে বর্ণিত, একবার শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যাচ্ছিল। এমন সময় নবী করীম
(সাঃ) ঘরের বাহিরে এলেন এবং একটি গাছের দু'টি শাখা ধরে ঝাঁকি দিলেন। তখন ঝরঝর
করে গাছের শুকনো পাতা পড়তে লাগলো। নবী করীম (সাঃ) বললেনঃ
"হে আবু যর (রাঃ) ! যখন কোন মু'মিন বান্দা একনিষ্ঠভাবে আন্তরিকতার সাথে নামায পড়ে তখন তার পাপরাশি ঠিক এভাবে ঝরে পড়ে যেমন এ গাছের পাতাগুলো ঝরে পড়েছে।" (মুসনাদে আহমাদ)
(8)
"হে আবু যর (রাঃ) ! যখন কোন মু'মিন বান্দা একনিষ্ঠভাবে আন্তরিকতার সাথে নামায পড়ে তখন তার পাপরাশি ঠিক এভাবে ঝরে পড়ে যেমন এ গাছের পাতাগুলো ঝরে পড়েছে।" (মুসনাদে আহমাদ)
(8)
পৃথিবী আমাকে হাজারটা
কারন দেখায় তোমায়
ছেড়ে দেবার জন্য, আর আমি
পৃথিবীকে শুধু একটি
কারন এর কথা বলে
তোমায় ভালোবেসে যাই, কারনটা হচ্ছে আমি সত্যি তোমায় ভালোবাসি,
হয়তো তাই__
যখন নিঝুম রাতে, কিছু চুপ!
নিস্প্রান নগরীতে ঝিঁঝিরাও ঘুম....
আমি চাঁদের আলো হয়ে, তোমার কালো ঘরে...
জেগে রই সারা নিশি!
এতটা ভালবাসি...♥♥
(9)
কারন দেখায় তোমায়
ছেড়ে দেবার জন্য, আর আমি
পৃথিবীকে শুধু একটি
কারন এর কথা বলে
তোমায় ভালোবেসে যাই, কারনটা হচ্ছে আমি সত্যি তোমায় ভালোবাসি,
হয়তো তাই__
যখন নিঝুম রাতে, কিছু চুপ!
নিস্প্রান নগরীতে ঝিঁঝিরাও ঘুম....
আমি চাঁদের আলো হয়ে, তোমার কালো ঘরে...
জেগে রই সারা নিশি!
এতটা ভালবাসি...♥♥
(9)
1. প্রেমে পড়ার আগের গান-
আর কতকাল একা থাকবো...?
2. প্রপোজ করার পরের গান-
সময় যেন কাটে না...
3. প্রেমের প্রথম ৬মাসের গান-
তুমি যেখানে আমি সেখানে...
4. ঝগড়া হবার পরের গান-
আমি ফাইসা গেছি মাইনকার চিপায়...
5. মিল হবার পরের গান-
u r coming back to me, cause this is pure love...
6. অতঃপর ব্রেকআপ হবার পরের গান- i'm so lonely
broken angel...!!!!
(10)
আর কতকাল একা থাকবো...?
2. প্রপোজ করার পরের গান-
সময় যেন কাটে না...
3. প্রেমের প্রথম ৬মাসের গান-
তুমি যেখানে আমি সেখানে...
4. ঝগড়া হবার পরের গান-
আমি ফাইসা গেছি মাইনকার চিপায়...
5. মিল হবার পরের গান-
u r coming back to me, cause this is pure love...
6. অতঃপর ব্রেকআপ হবার পরের গান- i'm so lonely
broken angel...!!!!
(10)
দিনের আলোতে এমন কাজ করো না,যাতে
রাতের ঘুম নষ্ট হয়।আর রাতের অন্ধকারে
এমন কাজ করো না,যাতে তোমাকে দিনের
আলোতে মুখ লুকিয়ে থাকতে হয় |
..... হযরত উমর (রাঃ)
(11)
রাতের ঘুম নষ্ট হয়।আর রাতের অন্ধকারে
এমন কাজ করো না,যাতে তোমাকে দিনের
আলোতে মুখ লুকিয়ে থাকতে হয় |
..... হযরত উমর (রাঃ)
(11)
খালি হাতে এসে ছিলাম,
খালি হাতেই যাবো,
ভাবিনি এই পৃথিবীতে
এতো কষ্ট পাবো ।
লাভার বলো বন্ধুই বলো,
কেউ আপন নয় ।
ক্ষণিকের মিলা মেশায়,
সবই অভিনয়...........
আপনার কি আমার সাথে একমত????
(12)
খালি হাতেই যাবো,
ভাবিনি এই পৃথিবীতে
এতো কষ্ট পাবো ।
লাভার বলো বন্ধুই বলো,
কেউ আপন নয় ।
ক্ষণিকের মিলা মেশায়,
সবই অভিনয়...........
আপনার কি আমার সাথে একমত????
(12)
শিয়াল যাচ্ছিল বনের রাস্তা দিয়ে ।
হঠাৎ দেখল, রাস্তার মাঝখানে এক
বাঘ বসে আছে।
শিয়াল বলল : ‘হুজুর,
রাস্তার ওপর বসে আছেন যে?
কোনো তকলিফ?
থাকলে বলুন,
আপনার সেবায় বান্দা হাজির।’
বাঘ বলল : ‘আর বোলো না শেয়াল,
এক শিকারি পায়ে গুলি করেছে।
হাঁটতেই পারছি না।’
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
শিয়াল : তো ব্যাটা নবাবের
মতো রাস্তার
মাঝখানে বইসা আছিস ক্যান?
রাস্তা ছাড় !!
(13)
হঠাৎ দেখল, রাস্তার মাঝখানে এক
বাঘ বসে আছে।
শিয়াল বলল : ‘হুজুর,
রাস্তার ওপর বসে আছেন যে?
কোনো তকলিফ?
থাকলে বলুন,
আপনার সেবায় বান্দা হাজির।’
বাঘ বলল : ‘আর বোলো না শেয়াল,
এক শিকারি পায়ে গুলি করেছে।
হাঁটতেই পারছি না।’
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
¤
শিয়াল : তো ব্যাটা নবাবের
মতো রাস্তার
মাঝখানে বইসা আছিস ক্যান?
রাস্তা ছাড় !!
(13)
Commingupজোকসtime
চোর এক দোকান
থেকে চুরি করে ধরা পড়ার
পর তার
বিচার
হচ্ছে আদালতে।অনেক
কথাবার্তা হচ্ছে এমন
সময়
বিচারক
চোরকে জিঙ্গাসা করল........
বিচারক : চুরি করার
সময় একবারও
তোমার স্ত্রী-
কন্যাদের
কথা মনে আসেনি?
.
.
.
.
.
.
.
আসামী : এসেছে হুজুর |
কিন্তু
দোকানটায় শুধু পুরুষদের
পোশাকই ছিল i!¡
(14)
চোর এক দোকান
থেকে চুরি করে ধরা পড়ার
পর তার
বিচার
হচ্ছে আদালতে।অনেক
কথাবার্তা হচ্ছে এমন
সময়
বিচারক
চোরকে জিঙ্গাসা করল........
বিচারক : চুরি করার
সময় একবারও
তোমার স্ত্রী-
কন্যাদের
কথা মনে আসেনি?
.
.
.
.
.
.
.
আসামী : এসেছে হুজুর |
কিন্তু
দোকানটায় শুধু পুরুষদের
পোশাকই ছিল i!¡
(14)
রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন ,
পৃথিবীতে যখন এসেছ
তখন একটা ছাপ রেখে যাও।আমিও
তাই বলি , পোকামাকড়ের মত জীবন
কোন জীবন না ।
খাবা, সন্তান জন্ম দিবা তার পর এক
দিন মরে যাবা, এত তুচ্ছ জীবনের
থেকে না জন্মানো ভাল ।
ক্লাসের লাস্ট
হওয়া ছেলেটা হতাশায় ভোগে ,
অথচ সে উপলব্ধি করে না, ঐ ফাস্ট
হওয়া ছেলেটা তার মত
প্রতি বলে ছক্কা পেটাতে পারে না ।
সে চাইলেই সাকিব আল হাসানের
মত হতে পারে ।
শ্যামলা মেয়েটা মেহেজাবিন
কে দেখে মনে মনে আফসোস করে ,
কিন্তু তার মত অসাধারণ
রান্না মেহেজাবিন পারে না,
এটা সে জানে না। সে
উপলব্ধিই করে না , চাইলেই
সে সঞ্জীব কাপুর
কে ছাড়িয়ে যেতে পারে ।
বুয়েট পড়ুয়া বড় ভাই কে দেখে ছোট
ভাই হতাশায় ভোগে । তার
মোটামুটি গোছের রেজাল্ট
নিয়ে সবাই খোঁটা দেয়, অথচ তার
গান শুনে অনেকেই বলে বাহ! বেশ
ভাল গাও তো তুমি ।
ছেলেটা উপলব্ধি করে না, চাইলেই
সে মেহেদি হাসান কে হার
মানাতে পারে।
নিজেকে জিগ্যেস কর তুমি কি পার ।
যদি তোমার মনে হয় ভাল
সিটি বাজাতে পারি ।
তবে সেটাই
ভাল করে কর । এক দিন বিশ্ব রেকর্ড কর ।
"বেষ্ট সিটি বাদক অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড"
হও । ব্যস এটুকু প্রাপ্তিই তোমার
জীবনের সার্থকতা ।
(15)
পৃথিবীতে যখন এসেছ
তখন একটা ছাপ রেখে যাও।আমিও
তাই বলি , পোকামাকড়ের মত জীবন
কোন জীবন না ।
খাবা, সন্তান জন্ম দিবা তার পর এক
দিন মরে যাবা, এত তুচ্ছ জীবনের
থেকে না জন্মানো ভাল ।
ক্লাসের লাস্ট
হওয়া ছেলেটা হতাশায় ভোগে ,
অথচ সে উপলব্ধি করে না, ঐ ফাস্ট
হওয়া ছেলেটা তার মত
প্রতি বলে ছক্কা পেটাতে পারে না ।
সে চাইলেই সাকিব আল হাসানের
মত হতে পারে ।
শ্যামলা মেয়েটা মেহেজাবিন
কে দেখে মনে মনে আফসোস করে ,
কিন্তু তার মত অসাধারণ
রান্না মেহেজাবিন পারে না,
এটা সে জানে না। সে
উপলব্ধিই করে না , চাইলেই
সে সঞ্জীব কাপুর
কে ছাড়িয়ে যেতে পারে ।
বুয়েট পড়ুয়া বড় ভাই কে দেখে ছোট
ভাই হতাশায় ভোগে । তার
মোটামুটি গোছের রেজাল্ট
নিয়ে সবাই খোঁটা দেয়, অথচ তার
গান শুনে অনেকেই বলে বাহ! বেশ
ভাল গাও তো তুমি ।
ছেলেটা উপলব্ধি করে না, চাইলেই
সে মেহেদি হাসান কে হার
মানাতে পারে।
নিজেকে জিগ্যেস কর তুমি কি পার ।
যদি তোমার মনে হয় ভাল
সিটি বাজাতে পারি ।
তবে সেটাই
ভাল করে কর । এক দিন বিশ্ব রেকর্ড কর ।
"বেষ্ট সিটি বাদক অফ দ্যা ওয়ার্ল্ড"
হও । ব্যস এটুকু প্রাপ্তিই তোমার
জীবনের সার্থকতা ।
(15)
৩ বাটপার বন্ধু বহুদিন পর দেখা।
এক
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। ১ জন
ওয়াশ
রুমে গেলো...২ জন আলাপ করছে।
মফিজঃ- তারপর দোস্ত,
বাচ্চা কাচ্চা কয়টা?
আবুলঃ- আমার একটাই ছেলে। আমার
মতোই বুদ্ধিমান।
ভার্সিটিতে পড়ে। বিরাট
বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্ִপ্রেস করার
জন্য, ...
একটা গাড়ি গিফ্ִট করছে।
একবার বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের
বাপের সব
প্রোপার্টি আমার।
মফিজঃ- আমারও একটাই ছেলে। আমার
মতোই বুদ্ধিমান।
ভার্সিটিতে পড়ে। সেও
বিরাট বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে।
মেয়েকে ইম্ִপ্রেস করার জন্য, ফ্লাট গিফ্ִট
করছে।
ভালোয় ভালোয়
বিয়েটা হয়ে গেলেই,
মেয়ের বাপের সব
প্রোপার্টি আমার।
এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো। দোস্ত তোমার
ছেলে মেয়ে কয়টা?
মতলবঃ- আমার এক মেয়ে, আমার
মতোই
ধান্দাবাজ। ২
পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতেছে।
১জন দিছে ফ্লাট আর ১জন দিছে গাড়ি।
আগামীতে আরো অনেক কিছু, আদায়
করার প্লান আছে।
বুইঝ্যা মজা পাইলে লাইক দিন।
(16)
এক
রেস্টুরেন্টে খেতে গেলো। ১ জন
ওয়াশ
রুমে গেলো...২ জন আলাপ করছে।
মফিজঃ- তারপর দোস্ত,
বাচ্চা কাচ্চা কয়টা?
আবুলঃ- আমার একটাই ছেলে। আমার
মতোই বুদ্ধিমান।
ভার্সিটিতে পড়ে। বিরাট
বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে। মেয়েকে ইম্ִপ্রেস করার
জন্য, ...
একটা গাড়ি গিফ্ִট করছে।
একবার বিয়ে হয়ে গেলে, মেয়ের
বাপের সব
প্রোপার্টি আমার।
মফিজঃ- আমারও একটাই ছেলে। আমার
মতোই বুদ্ধিমান।
ভার্সিটিতে পড়ে। সেও
বিরাট বড়োলোকের একমাত্র
মেয়েকে পটাইছে।
মেয়েকে ইম্ִপ্রেস করার জন্য, ফ্লাট গিফ্ִট
করছে।
ভালোয় ভালোয়
বিয়েটা হয়ে গেলেই,
মেয়ের বাপের সব
প্রোপার্টি আমার।
এর মধ্যে তৃতীয় বন্ধু এলো। দোস্ত তোমার
ছেলে মেয়ে কয়টা?
মতলবঃ- আমার এক মেয়ে, আমার
মতোই
ধান্দাবাজ। ২
পোলারে নাকে দড়ি দিয়া ঘুরাইতেছে।
১জন দিছে ফ্লাট আর ১জন দিছে গাড়ি।
আগামীতে আরো অনেক কিছু, আদায়
করার প্লান আছে।
বুইঝ্যা মজা পাইলে লাইক দিন।
(16)
পুরাই অস্তির
মেয়ে : এমন কি জিনিস ,
যা গরু এর ৪ টা আর
আমার 2 টা ?
বল্টু : পা
মেয়ে: এমন কি জিনিস,যা তোমার
প্যান্ট এর মধ্যে আছে আর
আমার শাড়ি এর মধ্যে নাই?
বল্টু : Pocket
মেয়ে : এমন কি জিনিস, যা মানুষ
রাতে বিছানায় করে?
বল্টু : ঘুম
মেয়ে : এমন কি জিনিস,
যা মেয়েরা ১ম বার
করার সময় চিৎকার করে?
বল্টু : কানের ছিদ্র
মেয়ে :এমন কি জিনিস, যার
কাছে আছে সে ওইটা দিয়ে করে ,
আর যার কাছে নাই সে
আঙ্গুল দিয়ে করে ?
বল্টু : টুথ ব্রাশ
(17)
মেয়ে : এমন কি জিনিস ,
যা গরু এর ৪ টা আর
আমার 2 টা ?
বল্টু : পা
মেয়ে: এমন কি জিনিস,যা তোমার
প্যান্ট এর মধ্যে আছে আর
আমার শাড়ি এর মধ্যে নাই?
বল্টু : Pocket
মেয়ে : এমন কি জিনিস, যা মানুষ
রাতে বিছানায় করে?
বল্টু : ঘুম
মেয়ে : এমন কি জিনিস,
যা মেয়েরা ১ম বার
করার সময় চিৎকার করে?
বল্টু : কানের ছিদ্র
মেয়ে :এমন কি জিনিস, যার
কাছে আছে সে ওইটা দিয়ে করে ,
আর যার কাছে নাই সে
আঙ্গুল দিয়ে করে ?
বল্টু : টুথ ব্রাশ
(17)
ছেলেটি খুব ভালোবাসত মেয়েটিকে।
একদিন তাদের খুব ঝগড়া হয়,মেয়েটি অনেক বার ক্ষমা চাইতে আসে।।
কিন্তু ছেলেটি ফিরিয়ে দেয়।।
ছেলেটিও কিন্তু মেয়েটির জন্য গোপনে কান্না করত...
কিছু দিন হল মেয়েটি আর আসে না ছেলেটির কাছে...
একদিন ছেলেটির রাগ ভাংলো...ওই দিন সে নিজে গেল মেয়েটির সাথে দেখা করতে
কিন্তু সে জানতে পারে একটি দুর্ঘটনায় মেয়েটি মারা যায়!
ছেলেটি খুব কষ্ট পায়...
সে দিন রাতঅবিরাম কেঁদে যায়...
সবাই তাকে সান্ত্বনা দেয়...
কিন্তু কেউ তার কান্না থামাতে পারেনা!
একদিন স্বপ্নে ছেলেটি দেখে, তার সেই প্রিয়তমা সমবয়সী অনেক
মেয়ের সাথে স্বর্গে আছে...
সেটা দেখে সে খুব খুশি হয়...
কিন্তু সে এটা দেখে অবাক হয় সবারহাতে একটা জ্বলন্ত মোমবাতি আছে...
কিন্তু তার প্রিয়তমার হাতের মোমবাতিটি নেভানো!!
ছেলেটি তাকে জিজ্ঞেস করে, “তোমার মোমবাতি নেভানো কেন?”
মেয়েটি উত্তর দিলো, “আমি যখনই মোমবাতিটি জ্বালাতে যাই,
তখনি তোমার চোখের জল এটি নিভিয়ে দেয়...
প্লীজ, আর কেঁদো না ....
মৃত্যুর পরও আমি তোমাকেই ভালবাসি আর সারা জীবন বাসব....
একদিন তাদের খুব ঝগড়া হয়,মেয়েটি অনেক বার ক্ষমা চাইতে আসে।।
কিন্তু ছেলেটি ফিরিয়ে দেয়।।
ছেলেটিও কিন্তু মেয়েটির জন্য গোপনে কান্না করত...
কিছু দিন হল মেয়েটি আর আসে না ছেলেটির কাছে...
একদিন ছেলেটির রাগ ভাংলো...ওই দিন সে নিজে গেল মেয়েটির সাথে দেখা করতে
কিন্তু সে জানতে পারে একটি দুর্ঘটনায় মেয়েটি মারা যায়!
ছেলেটি খুব কষ্ট পায়...
সে দিন রাতঅবিরাম কেঁদে যায়...
সবাই তাকে সান্ত্বনা দেয়...
কিন্তু কেউ তার কান্না থামাতে পারেনা!
একদিন স্বপ্নে ছেলেটি দেখে, তার সেই প্রিয়তমা সমবয়সী অনেক
মেয়ের সাথে স্বর্গে আছে...
সেটা দেখে সে খুব খুশি হয়...
কিন্তু সে এটা দেখে অবাক হয় সবারহাতে একটা জ্বলন্ত মোমবাতি আছে...
কিন্তু তার প্রিয়তমার হাতের মোমবাতিটি নেভানো!!
ছেলেটি তাকে জিজ্ঞেস করে, “তোমার মোমবাতি নেভানো কেন?”
মেয়েটি উত্তর দিলো, “আমি যখনই মোমবাতিটি জ্বালাতে যাই,
তখনি তোমার চোখের জল এটি নিভিয়ে দেয়...
প্লীজ, আর কেঁদো না ....
মৃত্যুর পরও আমি তোমাকেই ভালবাসি আর সারা জীবন বাসব....
(18)
এক ফোটা চোখের
পানি ঝরার চেয়ে,
এক ফোটা রক্ত ঝরা অনেক
ভালো ।
কারণ, এক ফোটা রক্ত বের
হতে,
হালকা ব্যথা লাগে ।
আর এক ফোটা চোঁখের জল,
পুরো হৃদয় ছিড়ে বের হয় ।
পানি ঝরার চেয়ে,
এক ফোটা রক্ত ঝরা অনেক
ভালো ।
কারণ, এক ফোটা রক্ত বের
হতে,
হালকা ব্যথা লাগে ।
আর এক ফোটা চোঁখের জল,
পুরো হৃদয় ছিড়ে বের হয় ।
(19)
প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া।
তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের
একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে।
যদি কোনো কারনে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায়
তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে।
তুমি হয়ে পড়বে শূণ্য জগতের বাসিন্দা !!!
– হুমায়ূন আহমেদ
তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের
একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে।
যদি কোনো কারনে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায়
তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে।
তুমি হয়ে পড়বে শূণ্য জগতের বাসিন্দা !!!
– হুমায়ূন আহমেদ
(20)
তুই এমন কেনরে???
আমাকে তুই বুঝলিনা....
তোকে তো আমি আমার সমস্ত উজার করে ভালোবেসে ছিলাম.. আমার ভালোবাসায় তো কোনো ফাক ছিলোনা...
তোকে ভালোবেসে আমি কি ভূল করছি তুই বল????
আজ আমি চলে যাচ্ছি তোর জীবনথেকে আর ফিরবোনা..
তবে একটা গিফ্ট কিনছিলাম তোর জন্য তা আর দিয়া হলোনা খুব ইচ্ছা ছিলোরে যে তোকে গিফ্ট টা দিয়ে জরিয়ে ধরে তোর কানে কানে বলবো খুব ভালোবাসি তোকে শেষ ইচ্ছা টাও পূরণ হলো না...
খুব ভালো থাকিস
আমাকে তুই বুঝলিনা....
তোকে তো আমি আমার সমস্ত উজার করে ভালোবেসে ছিলাম.. আমার ভালোবাসায় তো কোনো ফাক ছিলোনা...
তোকে ভালোবেসে আমি কি ভূল করছি তুই বল????
আজ আমি চলে যাচ্ছি তোর জীবনথেকে আর ফিরবোনা..
তবে একটা গিফ্ট কিনছিলাম তোর জন্য তা আর দিয়া হলোনা খুব ইচ্ছা ছিলোরে যে তোকে গিফ্ট টা দিয়ে জরিয়ে ধরে তোর কানে কানে বলবো খুব ভালোবাসি তোকে শেষ ইচ্ছা টাও পূরণ হলো না...
খুব ভালো থাকিস
(21)
ভালোই তো ছিলাম
কেন কিছু পুরনো কষ্ট কে
মনে করিয়ে দিলে ?
ভুলে গেছি বলব না তবুও নিজের
পৃথিবী নিয়ে ভালোই তো আছি,
কেন আবার দূর থেকে সাড়া দিচ্ছ ,
তবে কি আবার নতুন করে
মনটা কে ভাঙ্গতে চাও ?
আবার একটা নতুন কষ্ট দিতে চাও ?
তোমার দেয়া পুরনো
কষ্ট টাই এখনও আমাকে কুড়েকুড়ে খাচ্ছে
আবার নতুন করে কষ্ট দিলে
আমি রাখাব কোথায় বল ?
তাই তুমি ফিরে এসো না তোমাকে আর নতুন
করে বিশ্বাস করতে পারব না আমি ।
পারব না মন থেকে বলতে ভালোবাসি
তোমায় ।।__________
এই ভালোবাসি নামক এক কাব্যতো
সেই কবেই আমাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়েছে
যা তোমারই রচিত ,
আবেগি কান্না আর মিথ্যা ভালোবাসার
অভিনয়ের কাছে নিজের স্বপ্ন গুলো তো সেই
কবে বিক্রি করে দিয়েছি আমি
তাই আর নতুন কোন স্বপ্নে নিজেকে ভাসাবো না
নতুন করে বলবো না ভালোবাসিতোমায় _________
কেন কিছু পুরনো কষ্ট কে
মনে করিয়ে দিলে ?
ভুলে গেছি বলব না তবুও নিজের
পৃথিবী নিয়ে ভালোই তো আছি,
কেন আবার দূর থেকে সাড়া দিচ্ছ ,
তবে কি আবার নতুন করে
মনটা কে ভাঙ্গতে চাও ?
আবার একটা নতুন কষ্ট দিতে চাও ?
তোমার দেয়া পুরনো
কষ্ট টাই এখনও আমাকে কুড়েকুড়ে খাচ্ছে
আবার নতুন করে কষ্ট দিলে
আমি রাখাব কোথায় বল ?
তাই তুমি ফিরে এসো না তোমাকে আর নতুন
করে বিশ্বাস করতে পারব না আমি ।
পারব না মন থেকে বলতে ভালোবাসি
তোমায় ।।__________
এই ভালোবাসি নামক এক কাব্যতো
সেই কবেই আমাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়েছে
যা তোমারই রচিত ,
আবেগি কান্না আর মিথ্যা ভালোবাসার
অভিনয়ের কাছে নিজের স্বপ্ন গুলো তো সেই
কবে বিক্রি করে দিয়েছি আমি
তাই আর নতুন কোন স্বপ্নে নিজেকে ভাসাবো না
নতুন করে বলবো না ভালোবাসিতোমায় _________
(22)
১০০০ মেয়ে আত্তহত্যা করছে।
.
.
৩০০ মেয়ে (ICU) তে আছে।
.
.
আর, ১০০ মেয়ে জ্ঞান হারাইছে।
.
কেন?
.
.
.
কেন?
.
.
.
.
কারণ কে যেন মিথ্যা গুজব ছড়াইছে!
.
এখন নাকি মিসকল দিলেও ৩০
পয়সা করে কেটে নিবে।
জোকস বুঝলে লাইক বাটনে
একটা গুতা মারেন!
.
.
৩০০ মেয়ে (ICU) তে আছে।
.
.
আর, ১০০ মেয়ে জ্ঞান হারাইছে।
.
কেন?
.
.
.
কেন?
.
.
.
.
কারণ কে যেন মিথ্যা গুজব ছড়াইছে!
.
এখন নাকি মিসকল দিলেও ৩০
পয়সা করে কেটে নিবে।
জোকস বুঝলে লাইক বাটনে
একটা গুতা মারেন!
(23)
ණ ৩টা জিনিস ফিরে আসে না :
সময়,
কথা, সুযোগ ।
ණ ৩টা জিনিস হারানো ঠিক
না : শান্তি,
আশা, সততা ।
ණ ৩টা জিনিস সহজ না :
স্বপ্ন,
সফলতা, ভবিষ্যৎ ।
ණ ৩টা জিনিস এ পতন হয় :
অহঙ্কার,
মিথ্যা , ঘৃণা ।
ණ ৩টা জিনিস খুব দামী :
ভালোবাসা ,
আত্মবিশ্বাস, বন্ধুত ।
(24)
সময়,
কথা, সুযোগ ।
ණ ৩টা জিনিস হারানো ঠিক
না : শান্তি,
আশা, সততা ।
ණ ৩টা জিনিস সহজ না :
স্বপ্ন,
সফলতা, ভবিষ্যৎ ।
ණ ৩টা জিনিস এ পতন হয় :
অহঙ্কার,
মিথ্যা , ঘৃণা ।
ණ ৩টা জিনিস খুব দামী :
ভালোবাসা ,
আত্মবিশ্বাস, বন্ধুত ।
(24)
মা তার ছেলেকে ১০০
টাকা দিয়ে বললেন,
যাও
বাবা বাজার
থেকে একটা মুরগি নিয়ে আসো ।
ছেলে বাজার
থেকে মুরগি কিনে আনলো এতো রোগা পটকা মুরগি
রোগা পটকা মুরগি আমি নিব
না! যাও ফেরত
দিয়ে এসো!!
ছেলে মুরগি ফেরত
দিতে গিয়ে দেখে দোকানে
মাল ফেরত নেয়া হয় না”
এখন সে কি করবে!!
বাসায়
গেলেতো মা আচ্ছা মত বকা দেবেন!
ভাবতে ভাবতে হটাৎ
তার মনে হল, তার এক খালাত বোন
আছে!
সে তাকে খুব আদর
করেন,টাকা পয়সাও দেন! তার
কাছে গেলে হয়ত
একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চয়
বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখল
অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি লোকর
সাথে তার
খালতো বোন
বসে আছে!!
ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানের স্টোর
রুমে বসে রইল!! একটু পর গাড়ির হর্ন
এর
শব্দ! অর্থাৎ খালু
এসেছেন!
ড্রয়িং রুমের সেই
লোকটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর
রুমে ঢুকে ছেলেটির
বরাবর বসল!!
অন্ধকার
ঘর,কেউকারো মুখ দেখছে না! শুধু
উপস্থিতি টের পাচ্ছে দুজনই!
একটু পর
ছেলেটি বলল...
ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!!
- ধুর,আছি বিপদে আর
উনি আসছে মুরগি বিক্রি করতে না না মুরগি কিনব
না!
ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন
তবে আমি চিৎকার দেব!
- ভাল মুসিবতে ফেল্লো তো
ছেলেটা! বাধ্য
হয়ে মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের!
তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে,
ভাই
মুরগিটা ফেরত দেন,
নইলে আমি চিৎকার
দেব!
কপাল খারাপ হলে যা হয়,কি আর
করা মুরগি ফেরত
দিতে হল!! তার
কিছুক্ষণ পর
ছেলেটি আবার বলল,
ভাই মুরগি নেবেন?
মাত্র ১০০ টাকা!!
এইভাবে ছেলেটি একই
মুরগিটিকে ৫ বার
বিক্রি করে মুরগি সহ
৫০০
টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল ! এলিফ্যন্ট
রোড
ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল
সো রুমে একটা সুন্দর
জিন্সপ্যন্ট ঝোলান
আছে! দাম লেখা ৬০০ টাকা!
কিন্তু তার
কাছে আছে ৫০০ টাকা!
অর্থাৎ ১০০ টাকা কম
আছে! এখন এই ১০০
টাকা কোথায়পায়!!
ভাবতে ভাবতে চলে গেল
নিজেরবাড়িতে!
ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই
ড্রয়িং রুমে বসে মনযোগ
সহকারে পেপার
পড়ছেন, চুপচাপ তার
কাছে গিয়ে বলল,
ভাইয়া মুরগি নেবে?
মাত্র ১০০ টাকা!! জবাবে তার
ভাইয়া কইলোঃ হারামজাদা এক
মুরগি ৫ বার
বিক্রি করছিস...! এখন
আবার
আসছিস? আজ তোর
একদিন কি আমার
একদিন....!!
(25)
টাকা দিয়ে বললেন,
যাও
বাবা বাজার
থেকে একটা মুরগি নিয়ে আসো ।
ছেলে বাজার
থেকে মুরগি কিনে আনলো এতো রোগা পটকা মুরগি
রোগা পটকা মুরগি আমি নিব
না! যাও ফেরত
দিয়ে এসো!!
ছেলে মুরগি ফেরত
দিতে গিয়ে দেখে দোকানে
মাল ফেরত নেয়া হয় না”
এখন সে কি করবে!!
বাসায়
গেলেতো মা আচ্ছা মত বকা দেবেন!
ভাবতে ভাবতে হটাৎ
তার মনে হল, তার এক খালাত বোন
আছে!
সে তাকে খুব আদর
করেন,টাকা পয়সাও দেন! তার
কাছে গেলে হয়ত
একটা ব্যবস্থা হবে নিশ্চয়
বোনের বাড়িতে ঢুকতে গিয়ে দেখল
অন্তরঙ্গ অবস্থায় একটি লোকর
সাথে তার
খালতো বোন
বসে আছে!!
ছেলে লজ্জা পেয়ে সেখানের স্টোর
রুমে বসে রইল!! একটু পর গাড়ির হর্ন
এর
শব্দ! অর্থাৎ খালু
এসেছেন!
ড্রয়িং রুমের সেই
লোকটিও তারাহুরা করে সেই স্টোর
রুমে ঢুকে ছেলেটির
বরাবর বসল!!
অন্ধকার
ঘর,কেউকারো মুখ দেখছে না! শুধু
উপস্থিতি টের পাচ্ছে দুজনই!
একটু পর
ছেলেটি বলল...
ভাই মুরগি নেবেন? মাত্র ১০০টাকা!!
- ধুর,আছি বিপদে আর
উনি আসছে মুরগি বিক্রি করতে না না মুরগি কিনব
না!
ভাই,আপনি যদি মুরগিটা না নেন
তবে আমি চিৎকার দেব!
- ভাল মুসিবতে ফেল্লো তো
ছেলেটা! বাধ্য
হয়ে মুরগি কিনতে হল ভদ্র লোকের!
তার ঠিক ৫মিনিট পর ছেলেটি বলছে,
ভাই
মুরগিটা ফেরত দেন,
নইলে আমি চিৎকার
দেব!
কপাল খারাপ হলে যা হয়,কি আর
করা মুরগি ফেরত
দিতে হল!! তার
কিছুক্ষণ পর
ছেলেটি আবার বলল,
ভাই মুরগি নেবেন?
মাত্র ১০০ টাকা!!
এইভাবে ছেলেটি একই
মুরগিটিকে ৫ বার
বিক্রি করে মুরগি সহ
৫০০
টাকা নিয়ে বেড়িয়ে গেল ! এলিফ্যন্ট
রোড
ধরে যখন সে আসছিল তখন দেখল
সো রুমে একটা সুন্দর
জিন্সপ্যন্ট ঝোলান
আছে! দাম লেখা ৬০০ টাকা!
কিন্তু তার
কাছে আছে ৫০০ টাকা!
অর্থাৎ ১০০ টাকা কম
আছে! এখন এই ১০০
টাকা কোথায়পায়!!
ভাবতে ভাবতে চলে গেল
নিজেরবাড়িতে!
ঘরে গিয়ে দেখল তার বড় ভাই
ড্রয়িং রুমে বসে মনযোগ
সহকারে পেপার
পড়ছেন, চুপচাপ তার
কাছে গিয়ে বলল,
ভাইয়া মুরগি নেবে?
মাত্র ১০০ টাকা!! জবাবে তার
ভাইয়া কইলোঃ হারামজাদা এক
মুরগি ৫ বার
বিক্রি করছিস...! এখন
আবার
আসছিস? আজ তোর
একদিন কি আমার
একদিন....!!
(25)
আপনি যদি উড়তে না পারেন
তবে দৌড়ান,
যদি দৌড়াতে না পারেন
তবে হাঁটুন,
যদি হাঁটতে না পারেন
তবে হামাগুড়ি দিন।
যদি হামাগুড়ি দিতে না পারেন,
তবে অন্তত মনের
জোরে সামনে আগানর
চেষ্টা করুন ।
যেভাবেই সম্ভব হয়,
সামনে আগানো অব্যাহত রাখুন।
থেমে যাওয়া কোন জীবনের অর্থ
হতে পারে না।
(26)
তবে দৌড়ান,
যদি দৌড়াতে না পারেন
তবে হাঁটুন,
যদি হাঁটতে না পারেন
তবে হামাগুড়ি দিন।
যদি হামাগুড়ি দিতে না পারেন,
তবে অন্তত মনের
জোরে সামনে আগানর
চেষ্টা করুন ।
যেভাবেই সম্ভব হয়,
সামনে আগানো অব্যাহত রাখুন।
থেমে যাওয়া কোন জীবনের অর্থ
হতে পারে না।
(26)
lll _ মা _ lll
এক অক্ষরের একটা নাম।
কিন্তু কী গভীর মায়ের মমতা।
কী বিস্তৃত মায়ের সোহাগের
আঁচল।
সন্তানের জন্য কী ব্যাকুলতাই
না মায়ের।
মা মা মা।
আরো জোরে ডেকে দেখুন,
বুকের ভেতরকার সব কষ্ট যেনো এক
নিমেষেই করপুর হয়ে যায়।
মা তো মাই।
সন্তানের প্রতি মায়ের
ভালোবাসা কি উদাহরন
দিয়ে বুঝানো যায়?
না যায় না।
............
I love u
(27)
তুমি যাকে ভালবাসো -
সে যদি মহা অন্যায়ও করে ,
আর তুমি যদি তাকে ক্ষমাই
করতে না পারো -
তবে তাকে ভালবাস কেন ?? ...
____ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
এক অক্ষরের একটা নাম।
কিন্তু কী গভীর মায়ের মমতা।
কী বিস্তৃত মায়ের সোহাগের
আঁচল।
সন্তানের জন্য কী ব্যাকুলতাই
না মায়ের।
মা মা মা।
আরো জোরে ডেকে দেখুন,
বুকের ভেতরকার সব কষ্ট যেনো এক
নিমেষেই করপুর হয়ে যায়।
মা তো মাই।
সন্তানের প্রতি মায়ের
ভালোবাসা কি উদাহরন
দিয়ে বুঝানো যায়?
না যায় না।
............
I love u
(27)
তুমি যাকে ভালবাসো -
সে যদি মহা অন্যায়ও করে ,
আর তুমি যদি তাকে ক্ষমাই
করতে না পারো -
তবে তাকে ভালবাস কেন ?? ...
____ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
(28)
গল্পটি পড়ুন, চোখে পানিচলে আসবে.........
মেয়ে : বাবা, তুমি ঘন্টায় কত টাকায় আয় কর?
বাবা: (স্তম্ভিত হয়ে) কেন সেটা দিয়ে তোমার
কী দরকার?
মেয়ে: দরকার আছে বাবা, প্লিজ বল না...
... বাবা: ২০০ টাকা।
... মেয়ে: আমাকে সেখান থেকে অর্ধেক ধার
দিতে পারবে?
বাবা: দেখ, আমি অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার
করি, তুমি যদি ভেবে
থাকো আমার সেই টাকা ধার করেখেলনা কিনবে,
তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছো।এখন
বরং ঘুমাতে যাও।
বাবার রাগ কিছুক্ষণ পর নেমেগেলো।
তিনি ভাবতে লাগলেন- হয়তো অন্য কোন
কাজে টাকাটা মেয়ের আসলেই দরকার। তিনি মেয়ের
ঘরের দরজায় নক করলেন-
বাবা: ঘুমিয়েছিস?
মেয়ে: না, বাবা।
বাবা: এই নে, আমি তোর জন্য ১০০
টাকা নিয়ে এসেছি।
মেয়ে দরজা খুলে দিলো, তার হাতে একটা কাঁচের
বৈয়ামে অনেকগুলো খুচরো টাকা। দেখে বাবার মেজাজ
আবারো খারাপ হয়ে গেল...
বাবা: তোমার আছে তো দেখছি যথেষ্ট টাকা আছে,
তারপরও তুমি আমার কাছে টাকাধার চাইলে কেন?
মেয়ে : না বাবা, আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিলো না;
তোমার ধার দেয়া ১০০ মিলিয়ে হয়েছে। এই নাও
বাবা, এখানে ২০০ টাকা আছে। তুমি কী আগামী কাল
এক ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরে আমার সাথে রাতের
খাবার খেতে পারবে?? তারপর আমাকে একটা গল্প
শোনাবে, আমাকে জড়িয়ে আদর করবে...
বাবা তার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলেন।
-------------------------
কাদের জন্য এত কষ্ট করছেন? একবারও
কী জানতে চেষ্টা করেছেন, তাঁরা আসলে কী চায়???
সম্মানিত অভিভাবকদের কাছে প্রশ্ন রাখলাম??
(29)
মেয়ে : বাবা, তুমি ঘন্টায় কত টাকায় আয় কর?
বাবা: (স্তম্ভিত হয়ে) কেন সেটা দিয়ে তোমার
কী দরকার?
মেয়ে: দরকার আছে বাবা, প্লিজ বল না...
... বাবা: ২০০ টাকা।
... মেয়ে: আমাকে সেখান থেকে অর্ধেক ধার
দিতে পারবে?
বাবা: দেখ, আমি অনেক কষ্ট করে টাকা রোজগার
করি, তুমি যদি ভেবে
থাকো আমার সেই টাকা ধার করেখেলনা কিনবে,
তাহলে খুব খারাপ কাজ করেছো।এখন
বরং ঘুমাতে যাও।
বাবার রাগ কিছুক্ষণ পর নেমেগেলো।
তিনি ভাবতে লাগলেন- হয়তো অন্য কোন
কাজে টাকাটা মেয়ের আসলেই দরকার। তিনি মেয়ের
ঘরের দরজায় নক করলেন-
বাবা: ঘুমিয়েছিস?
মেয়ে: না, বাবা।
বাবা: এই নে, আমি তোর জন্য ১০০
টাকা নিয়ে এসেছি।
মেয়ে দরজা খুলে দিলো, তার হাতে একটা কাঁচের
বৈয়ামে অনেকগুলো খুচরো টাকা। দেখে বাবার মেজাজ
আবারো খারাপ হয়ে গেল...
বাবা: তোমার আছে তো দেখছি যথেষ্ট টাকা আছে,
তারপরও তুমি আমার কাছে টাকাধার চাইলে কেন?
মেয়ে : না বাবা, আমার কাছে যথেষ্ট টাকা ছিলো না;
তোমার ধার দেয়া ১০০ মিলিয়ে হয়েছে। এই নাও
বাবা, এখানে ২০০ টাকা আছে। তুমি কী আগামী কাল
এক ঘণ্টা আগে বাসায় ফিরে আমার সাথে রাতের
খাবার খেতে পারবে?? তারপর আমাকে একটা গল্প
শোনাবে, আমাকে জড়িয়ে আদর করবে...
বাবা তার মেয়েকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে লাগলেন।
-------------------------
কাদের জন্য এত কষ্ট করছেন? একবারও
কী জানতে চেষ্টা করেছেন, তাঁরা আসলে কী চায়???
সম্মানিত অভিভাবকদের কাছে প্রশ্ন রাখলাম??
(29)
কাকে বিশ্বাস করবেন ?তা কি জানেন !
তিন জন মানুষ কে বিশ্বাস
করো নিঃসন্দেহে ...
১... যে তোমার হাসির পিছনে
লুকানো কান্না কে বুঝতে পারে
২... যে তোমার রাগের পিছনের
ভালোবাসা কে বুঝতে পারে
৩... যে তোমার নীরবতার কারন
বুঝতে পারে.....
তিন জন মানুষ কে বিশ্বাস
করো নিঃসন্দেহে ...
১... যে তোমার হাসির পিছনে
লুকানো কান্না কে বুঝতে পারে
২... যে তোমার রাগের পিছনের
ভালোবাসা কে বুঝতে পারে
৩... যে তোমার নীরবতার কারন
বুঝতে পারে.....
(30)
বন্ধুর বাসায় আমি গেম খেলতেছিলাম। হঠাত্ করে
পাশের রুম থেকে কান্নার আওয়াজ !।
বন্ধুরে বললাম কি হয়েছে ? সে পাত্তায় দিল না আমার কথার। বাধ্য হয়ে পাশের রুমে গেলাম । দেখলাম ওর বোন কানতেছে ।
কি হইলো কাঁদো ক্যান ?
_ ভাইয়া, গোপী হাসপাতালে ।
_ গোপী কে ?
_ গোপী আমার ফেভারিট । দেখ দেখ কি কাহিল লাগতেছে গোপীকে ।
আবার কান্না । আমি টিভির দিকে তাকিয়ে মখা হয়ে গেলাম । বন্ধুর বোন স্টার প্লাসের সিরিয়াল দেখে কানতাছে ! । বন্ধুর রুমে ফিরেএলাম । বন্ধু খিলখিল করে হাসতেছে।
২০৭০ সাল:
বিছানায় শুইয়া আমি মৃত্যুর প্রহরগুনতেছি । হঠাত্ পাশের রুম থেকে কান্নার আওয়াজ । আমার বউমারে ডেকে বললাম,
_ কে কাদে ?
_ আর বলেন না আব্বা । পূজার মেয়ে একসিডেন্ট করছে । তা দেখে আপনার নাতি কানতাছে ।
_ পূজা কে ?
_ গোপীর মেয়ে ।
* মানুষ মরে কঙ্কাল হয়ে যাবে । তবুও হিন্দি সিরিয়াল শেষ হওয়ার নয়!
(31)
বন্ধুরে বললাম কি হয়েছে ? সে পাত্তায় দিল না আমার কথার। বাধ্য হয়ে পাশের রুমে গেলাম । দেখলাম ওর বোন কানতেছে ।
কি হইলো কাঁদো ক্যান ?
_ ভাইয়া, গোপী হাসপাতালে ।
_ গোপী কে ?
_ গোপী আমার ফেভারিট । দেখ দেখ কি কাহিল লাগতেছে গোপীকে ।
আবার কান্না । আমি টিভির দিকে তাকিয়ে মখা হয়ে গেলাম । বন্ধুর বোন স্টার প্লাসের সিরিয়াল দেখে কানতাছে ! । বন্ধুর রুমে ফিরেএলাম । বন্ধু খিলখিল করে হাসতেছে।
২০৭০ সাল:
বিছানায় শুইয়া আমি মৃত্যুর প্রহরগুনতেছি । হঠাত্ পাশের রুম থেকে কান্নার আওয়াজ । আমার বউমারে ডেকে বললাম,
_ কে কাদে ?
_ আর বলেন না আব্বা । পূজার মেয়ে একসিডেন্ট করছে । তা দেখে আপনার নাতি কানতাছে ।
_ পূজা কে ?
_ গোপীর মেয়ে ।
* মানুষ মরে কঙ্কাল হয়ে যাবে । তবুও হিন্দি সিরিয়াল শেষ হওয়ার নয়!
(31)
জীবনের ৫ টি চরম সত্য :
.
১) মায়ের মতো আপন কেও হয় না।
.
২) গরীবের কোন বন্ধু হয় না ।
.
৩) মানুষ সুন্দর মনকে খোঁজে না সুন্দর
চেহারা খোঁজে ।
.
৪) সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই।
.
৫) মানুষ যাকেই বেশি ভালবাসে সে বেশি কষ্ট
দেয়।
-একমত থাকলে লাইক দিতে ভুলবেন না।
(32)
.
১) মায়ের মতো আপন কেও হয় না।
.
২) গরীবের কোন বন্ধু হয় না ।
.
৩) মানুষ সুন্দর মনকে খোঁজে না সুন্দর
চেহারা খোঁজে ।
.
৪) সম্মান শুধু টাকার আছে মানুষের নেই।
.
৫) মানুষ যাকেই বেশি ভালবাসে সে বেশি কষ্ট
দেয়।
-একমত থাকলে লাইক দিতে ভুলবেন না।
(32)
, “এই গ্লাসটার ওজন কত হবে?”
“৫০ গ্রাম, ১০০ গ্রাম, ১৫০ গ্রাম”, শিক্ষার্থীরা জবাবদিলো।
প্রফেসর বললেন, "আমি এর ওজন জানিনা কারন আমি এটি পরিমাপ করিনি! কিন্তু আমার প্রশ্ন হল আমি যদি এই গ্লাসটি কিছুক্ষন এভাবে ধরে রাখি কি হবে তাহলে?"
শিক্ষার্থীরা বললেন, "তেমন কিছুই হবেনা!"
"আচ্ছা তাহলে আমি যদি এটা কয়েক ঘণ্টা এভাবে ধরে রাখি তাহলে কি হবে?"
"আপনার হাতে ব্যথা শুরু হবে।" একজন ছাত্র বললেন।
"ঠিক আছে, তাহলে আমি যদি এটাকে এক দিন এভাবে ধরে রাখি তাহলে?”
আরেকজন বললেন “আপনার হাত অসাড় যেতে পারে; আপনার পেশী গুলো কাজ করবেনা এবং আপনি প্যারালাইসড-ও হয়ে যেতে পারেন এবং নিশ্চিত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে!”
শিক্ষার্থীরা একটু মজা পেতে শুরু করল, কেউ কেউ হাসলও।
প্রফেসর বললেন, "খুব ভালো, কিন্তু এই সময়ের মধ্যে কি এর ভরের বা উপাদানের কোন পরিবর্তন হবে?"
উত্তর আসলো “না”।
"আচ্ছা তাহলে সময় বাড়ার সাথে সাথে কেন আমার স্বাস্থ্যের অবনতি হবে?”
শিক্ষার্থীরা একটু দ্বিধান্বিত হয়ে পড়ল।
"আচ্ছা, আমি যদি ব্যথা কমাতে চাই তাহলে আমাকে কি করতে হবে?"
একজন শিক্ষার্থী বলল "গ্লাস টাকে নামিয়ে রেখে দিতে হবে।"
প্রফেসর একটু আনন্দিত হয়ে বললেন, "এক্সাক্টলি! আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোও এমনই। কিছুক্ষন সমস্যাগুলো নিয়ে চিন্তা করলে, তেমন কিছু হবেনা। কিন্তু যদি সারাদিন শুধু সমস্যা নিয়েই চিন্তা কর তাহলে সেটা তোমাকে কষ্ট দিতে শুরু করবে। তুমি সমস্যা গুলো নিয়ে যত যত বেশি চিন্তা করবে তোমার কষ্টগুলো বাড়তেই থাকবে, যার ফলে তোমার সব কাজ বন্ধ হয়ে যাবে; জীবনের সমস্যাগুলো নিয়ে চিন্তা করা প্রয়োজন, কিন্তু এর থেকে আরও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল চিন্তাগুলো ঝেড়ে ফেলা। প্রতিদিনের সমস্যাগুলো, ওই দিনই ভুলে যাও, রাতে খুব ভালো করে ঘুমাও এবং পরের দিন নতুন করে শুরু করো । এভাবেই, তোমরা আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রতিটি সমস্যাকে মকাবেলা করতে পারবে, দেখবে তোমাদের সামনে যত চালেঞ্জ-ই আসুক না কেন তুমি জয়ী.
(33)
“৫০ গ্রাম, ১০০ গ্রাম, ১৫০ গ্রাম”, শিক্ষার্থীরা জবাবদিলো।
প্রফেসর বললেন, "আমি এর ওজন জানিনা কারন আমি এটি পরিমাপ করিনি! কিন্তু আমার প্রশ্ন হল আমি যদি এই গ্লাসটি কিছুক্ষন এভাবে ধরে রাখি কি হবে তাহলে?"
শিক্ষার্থীরা বললেন, "তেমন কিছুই হবেনা!"
"আচ্ছা তাহলে আমি যদি এটা কয়েক ঘণ্টা এভাবে ধরে রাখি তাহলে কি হবে?"
"আপনার হাতে ব্যথা শুরু হবে।" একজন ছাত্র বললেন।
"ঠিক আছে, তাহলে আমি যদি এটাকে এক দিন এভাবে ধরে রাখি তাহলে?”
আরেকজন বললেন “আপনার হাত অসাড় যেতে পারে; আপনার পেশী গুলো কাজ করবেনা এবং আপনি প্যারালাইসড-ও হয়ে যেতে পারেন এবং নিশ্চিত হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে!”
শিক্ষার্থীরা একটু মজা পেতে শুরু করল, কেউ কেউ হাসলও।
প্রফেসর বললেন, "খুব ভালো, কিন্তু এই সময়ের মধ্যে কি এর ভরের বা উপাদানের কোন পরিবর্তন হবে?"
উত্তর আসলো “না”।
"আচ্ছা তাহলে সময় বাড়ার সাথে সাথে কেন আমার স্বাস্থ্যের অবনতি হবে?”
শিক্ষার্থীরা একটু দ্বিধান্বিত হয়ে পড়ল।
"আচ্ছা, আমি যদি ব্যথা কমাতে চাই তাহলে আমাকে কি করতে হবে?"
একজন শিক্ষার্থী বলল "গ্লাস টাকে নামিয়ে রেখে দিতে হবে।"
প্রফেসর একটু আনন্দিত হয়ে বললেন, "এক্সাক্টলি! আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোও এমনই। কিছুক্ষন সমস্যাগুলো নিয়ে চিন্তা করলে, তেমন কিছু হবেনা। কিন্তু যদি সারাদিন শুধু সমস্যা নিয়েই চিন্তা কর তাহলে সেটা তোমাকে কষ্ট দিতে শুরু করবে। তুমি সমস্যা গুলো নিয়ে যত যত বেশি চিন্তা করবে তোমার কষ্টগুলো বাড়তেই থাকবে, যার ফলে তোমার সব কাজ বন্ধ হয়ে যাবে; জীবনের সমস্যাগুলো নিয়ে চিন্তা করা প্রয়োজন, কিন্তু এর থেকে আরও অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল চিন্তাগুলো ঝেড়ে ফেলা। প্রতিদিনের সমস্যাগুলো, ওই দিনই ভুলে যাও, রাতে খুব ভালো করে ঘুমাও এবং পরের দিন নতুন করে শুরু করো । এভাবেই, তোমরা আত্মবিশ্বাসের সাথে প্রতিটি সমস্যাকে মকাবেলা করতে পারবে, দেখবে তোমাদের সামনে যত চালেঞ্জ-ই আসুক না কেন তুমি জয়ী.
(33)
ভালোবাসা এবং মৃত্যু
দুটোই আমন্ত্রন বিহীন অতিথি ...
তারা কখন আসে সেটা কেউ জানেনা...
কিন্তু... দু'জনেই একই কাজ করে ...
একজন হৃদয় নিয়ে নেয় ...
আর...
অন্যজন হৃদয়ের স্পন্দন নিয়ে নেয় ....!!
দুটোই আমন্ত্রন বিহীন অতিথি ...
তারা কখন আসে সেটা কেউ জানেনা...
কিন্তু... দু'জনেই একই কাজ করে ...
একজন হৃদয় নিয়ে নেয় ...
আর...
অন্যজন হৃদয়ের স্পন্দন নিয়ে নেয় ....!!
(34)
একজন শিক্ষক
ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস
করলেন-
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয়
প্রকার?
ছাত্রঃ মশা আট প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার আট
প্রকার হয়
কিভাবে ?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই
কামড়ায়
তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায়
কামড়ায়
তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর
ঢুকে কামড়ায়
তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই
কামড়ায়
তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের
কাছে এসে গান গায়
তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর
দিলে ফাঁক
দিয়ে চলে যায়
তাকে গোল্লাছুট
মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর
হয়
তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর
ঢুকে কামড়ায়
তাকে মূর্খ মশা বলে
(35)
ছাত্রকে পড়া জিজ্ঞেস
করলেন-
শিক্ষকঃ বলোতো মশা কয়
প্রকার?
ছাত্রঃ মশা আট প্রকার।
শিক্ষকঃ মশা আবার আট
প্রকার হয়
কিভাবে ?
ছাত্রঃ
১. যে মশা গায়ে বসা মাত্রই
কামড়ায়
তাকে রাক্ষস মশা বলে।
২. যে মশা দিনের বেলায়
কামড়ায়
তাকে সন্ত্রাসী মশা বলে।
৩. যে মশা নাকের ভেতর
ঢুকে কামড়ায়
তাকে নমরুদী মশা বলে।
৪. যে মশা সুযোগ পেলেই
কামড়ায়
তাকে সুযোগসন্ধানী মশা বলে।
৫. যে মশা কানের
কাছে এসে গান গায়
তাকে গায়ক মশা বলে।
৬. যে মশাকে থাপ্পর
দিলে ফাঁক
দিয়ে চলে যায়
তাকে গোল্লাছুট
মশা বলে।
৭. যে মশা কামড় দিলে জ্বর
হয়
তাকে বিষাক্ত মশা বলে।
৮. যে মশা মশারির ভেতর
ঢুকে কামড়ায়
তাকে মূর্খ মশা বলে
(35)
হঠাৎ করে পাওয়া সুখ আর হঠাৎ
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
(36)
হঠাৎ করে পাওয়া সুখ আর হঠাৎ
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
(37)
দূরে থাকা মানেই
দূরত্ব বেশি নয়...
পাশে থাকা মানেই
কাছে থাকা নয়....।
দূরে থাকলে ভেবোনা
দূরে চলে গেছি...
কথা না হলে ভেবোনা
তোমায় ভুলে গেছি...
কাঁদলে ভেবো না
হাসতে ভুলে গেছি...
অভিমান করলে ভেবো না
ভালোবাসতে ভুলে গেছি.
দূরত্ব বেশি নয়...
পাশে থাকা মানেই
কাছে থাকা নয়....।
দূরে থাকলে ভেবোনা
দূরে চলে গেছি...
কথা না হলে ভেবোনা
তোমায় ভুলে গেছি...
কাঁদলে ভেবো না
হাসতে ভুলে গেছি...
অভিমান করলে ভেবো না
ভালোবাসতে ভুলে গেছি.
(38)
কাউকে প্রচন্ড ভাবে ভালবাসার মধ্যে এক
ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ
এবং সামান্য মনে হয়।
এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয় !
ধরনের দুর্বলতা আছে। নিজেকে তখন তুচ্ছ
এবং সামান্য মনে হয়।
এই ব্যাপারটা নিজেকে ছোট করে দেয় !
(39)
পুিলশ: তুিম েকাথায় থােকা
বল্টু: আমার বাবা মা এর সােথ
পুিলশ: েতামার বাবা মা েকাথায় থােকন
বল্টু: আমার সােথ
পুিলশ: েতামরা সুবাই েকাথায় থােকা
বল্টু: একসােথ
পুিলশ: উফফ েতামার বাসা কই
বল্টু: আমার প্িতেবশীর বাসার পােশ
পুিলশ: েতামার প্িতেবশীর বাসা েকাথাই
বল্টু: আপনাের যিদ বিল আপিন িবশ্বাস
করেবন না
পুিলশ: আের ভাই আেগ বল কই
বল্টু: আমার বাসার পােশ।
(40)
বল্টু: আমার বাবা মা এর সােথ
পুিলশ: েতামার বাবা মা েকাথায় থােকন
বল্টু: আমার সােথ
পুিলশ: েতামরা সুবাই েকাথায় থােকা
বল্টু: একসােথ
পুিলশ: উফফ েতামার বাসা কই
বল্টু: আমার প্িতেবশীর বাসার পােশ
পুিলশ: েতামার প্িতেবশীর বাসা েকাথাই
বল্টু: আপনাের যিদ বিল আপিন িবশ্বাস
করেবন না
পুিলশ: আের ভাই আেগ বল কই
বল্টু: আমার বাসার পােশ।
(40)
হঠাৎ করে পাওয়া সুখ আর হঠাৎ
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
করে আসা ভালোবাসা এই
দুটো জিনিসের মধ্যে অনেক মিল আছে ,
কারন
দুটো জিনিসই বেশির ভাগ সময় ক্ষণ
স্থায়ী হয়। যেমনই হঠাৎ
করে আসে তেমনি হঠাৎ করে জীবন
থেকে হারিয়ে যায়, মাঝে শুধু
রেখে যায় কিছু না ভুলতে পারার মত
সৃতি।
(41)
ডাক্তারঃ আপনি পাগল হলেন
কিভাবে?
পাগলঃ "আমি এক
বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম।
তার যুবতী মেয়েকে আবার আমার
বাবা বিয়ে করেছে।
এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল
আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার
মা।
ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল
যা আমার
বোন
কিন্তু আমিওই মেয়ের নানির
স্বামী ছিলাম,
এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম।
একইভাবে,
আমার ছেলে তার দাদির ভাই
হয়ে গেলো
আর আমিআমার ছেলের
ভাগ্নে হয়ে গেলাম।
আর আমার ছেলে তার দাদার
শালা হয়ে গেলোআর...
ডাক্তারঃ "চুপ! একদম চুপ!!
এখনকি আমাকে পাগল
বানাবি নাকি??
কিভাবে?
পাগলঃ "আমি এক
বিধবা মেয়েকে বিয়ে করেছিলাম।
তার যুবতী মেয়েকে আবার আমার
বাবা বিয়ে করেছে।
এভাবে আমার বাবা আমার জামাই হল
আবার আমার মেয়ে হয়ে গেল আমার
মা।
ওই ঘরে একটা মেয়ে হয়েছিল
যা আমার
বোন
কিন্তু আমিওই মেয়ের নানির
স্বামী ছিলাম,
এভাবে আমি তার নানা হয়ে গেলাম।
একইভাবে,
আমার ছেলে তার দাদির ভাই
হয়ে গেলো
আর আমিআমার ছেলের
ভাগ্নে হয়ে গেলাম।
আর আমার ছেলে তার দাদার
শালা হয়ে গেলোআর...
ডাক্তারঃ "চুপ! একদম চুপ!!
এখনকি আমাকে পাগল
বানাবি নাকি??
(42)
উইন্ডোজ 7 এর অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট
1উইন্ডোজ 7 এর অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো । আশাকরি শর্টকাট গুলো আপনার ভাল লাগবে ।
1. Windows Key + Tab : সকল ট্যাব থ্রিডি আকারে ওপেন হবে ।
2. Windows Key + E : My Computerওপেন হবে ।
3. Windows Key + R : Run Command ওপেন হবে ।
4. Windows Key + F : Search অপশন ।
5. Windows Key + X : Mobility Center ওপেন হবে ।
6. Windows Key + L : Lock Computer
7. Windows Key + U : Ease of Access ওপেন হবে ।
8. Windows Key + P : Projectors
9. Windows Key + T : Taskbar Items thumbnail দেখাবে ।
10. Windows Key + S : OneNote Screen Clipping Tool
11. Windows Key + M : Minimize All Windows
12. Windows Key + D : Show/Hide Desktop
13. Windows Key + Up : Maximize Current Window
14. Windows Key + Down : Restore Down / Minimize
15. Windows Key + Left : Tile Current Window to the Left;
16. Windows Key + Right : Tile Current Windows Right
17. Windows Key + # (# is any number) : taskbar প্রোগ্রাম ওপেন হবে।
18. Windows Key + = : Launches the Magnifier
19. Windows Key + Plus :MagnifierZoom in
20. Windows Key + Minus:MagnifierZooms out
21. Windows Key + Space : desktop show করবে।
Windows Explorer এ থাকা অবস্থায়ঃ
22. Alt + Up: Go up one level
23. Alt + Left/ Right: Back/ Forward
24. Alt + P: Show/hide Preview Pane
Taskbar অপশন
25. Shift + Click on icon: new ট্যাবএ ওপেন হবে ।
26. Middle click on icon: new ট্যাবএ ওপেন হবে ।
27. Ctrl + Shift + Click on icon: Open a new instance with Admin privileges
28. Shift + Right-click on icon: Show window menu
29. Shift + Right-click on grouped icon: Menu with Restore All / Minimize All / Close All, etc.
30. Ctrl + Click on grouped icon: Cycle between the windows (or tabs) in the group
(43)
1উইন্ডোজ 7 এর অজানা কিছু কীবোর্ড শর্টকাট আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো । আশাকরি শর্টকাট গুলো আপনার ভাল লাগবে ।
1. Windows Key + Tab : সকল ট্যাব থ্রিডি আকারে ওপেন হবে ।
2. Windows Key + E : My Computerওপেন হবে ।
3. Windows Key + R : Run Command ওপেন হবে ।
4. Windows Key + F : Search অপশন ।
5. Windows Key + X : Mobility Center ওপেন হবে ।
6. Windows Key + L : Lock Computer
7. Windows Key + U : Ease of Access ওপেন হবে ।
8. Windows Key + P : Projectors
9. Windows Key + T : Taskbar Items thumbnail দেখাবে ।
10. Windows Key + S : OneNote Screen Clipping Tool
11. Windows Key + M : Minimize All Windows
12. Windows Key + D : Show/Hide Desktop
13. Windows Key + Up : Maximize Current Window
14. Windows Key + Down : Restore Down / Minimize
15. Windows Key + Left : Tile Current Window to the Left;
16. Windows Key + Right : Tile Current Windows Right
17. Windows Key + # (# is any number) : taskbar প্রোগ্রাম ওপেন হবে।
18. Windows Key + = : Launches the Magnifier
19. Windows Key + Plus :MagnifierZoom in
20. Windows Key + Minus:MagnifierZooms out
21. Windows Key + Space : desktop show করবে।
Windows Explorer এ থাকা অবস্থায়ঃ
22. Alt + Up: Go up one level
23. Alt + Left/ Right: Back/ Forward
24. Alt + P: Show/hide Preview Pane
Taskbar অপশন
25. Shift + Click on icon: new ট্যাবএ ওপেন হবে ।
26. Middle click on icon: new ট্যাবএ ওপেন হবে ।
27. Ctrl + Shift + Click on icon: Open a new instance with Admin privileges
28. Shift + Right-click on icon: Show window menu
29. Shift + Right-click on grouped icon: Menu with Restore All / Minimize All / Close All, etc.
30. Ctrl + Click on grouped icon: Cycle between the windows (or tabs) in the group
(43)
২০২৫ সালের স্কুলের
পোলাপানের
দরখাস্ত লেখার
স্টাইল যেমন থাকবে (সংগৃহীত)
30/02/2025
বরাবর প্রধান শিক্ষক ''হাসির ঝিলিক উচ্চ বালক
বালিকা বিদ্যালয় ''
বিষয় : পরীক্ষার ফি মাফ করার
জন্য দরখাস্ত !
Dude, কথা হইতাছে গিয়া বাপে আমারে ৫০০০
টাকা দিছিল ফিস দেওয়ার লাইগা। ১০০০
টাকা দিয়া সিনেমা দেখছি,১৫০০
টাকা দিয়া ক্যান্টিনে পার্টি দিছি,
৫০০ টাকা আমার নতুন জান পাখির
মোবাইলে ফ্লেক্সি পাঠাইছি, আর
২০০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেছি... ইংরেজি ম্যাডামের লগে সমাজ
স্যারের ইটিশ-পিটিশ
চলতাছে, এই লইয়া বাজি ধরছিলাম।
কিন্তু ম্যাডামের লগে ইটিশ-পিটিশ
তো চলতাছে আপনার
লগে । এখন আপনার
কাছে দুইটা রাস্তা খোলা : ফিস মাফ;
নাইলে পর্দা ফাঁস!!!
ইতি আপনার একান্ত অবাধ্যগত
ছাত্র।
পোলাপানের
দরখাস্ত লেখার
স্টাইল যেমন থাকবে (সংগৃহীত)
30/02/2025
বরাবর প্রধান শিক্ষক ''হাসির ঝিলিক উচ্চ বালক
বালিকা বিদ্যালয় ''
বিষয় : পরীক্ষার ফি মাফ করার
জন্য দরখাস্ত !
Dude, কথা হইতাছে গিয়া বাপে আমারে ৫০০০
টাকা দিছিল ফিস দেওয়ার লাইগা। ১০০০
টাকা দিয়া সিনেমা দেখছি,১৫০০
টাকা দিয়া ক্যান্টিনে পার্টি দিছি,
৫০০ টাকা আমার নতুন জান পাখির
মোবাইলে ফ্লেক্সি পাঠাইছি, আর
২০০০ টাকা বাজিতে হাইরা গেছি... ইংরেজি ম্যাডামের লগে সমাজ
স্যারের ইটিশ-পিটিশ
চলতাছে, এই লইয়া বাজি ধরছিলাম।
কিন্তু ম্যাডামের লগে ইটিশ-পিটিশ
তো চলতাছে আপনার
লগে । এখন আপনার
কাছে দুইটা রাস্তা খোলা : ফিস মাফ;
নাইলে পর্দা ফাঁস!!!
ইতি আপনার একান্ত অবাধ্যগত
ছাত্র।
(44)
Sottar Agun
অনেকদিন
ধরে ভাবছি ধর্ষণ নিয়ে কিছু লিখব।কারণ পত্রিকা,নিউজ চ্যনেল এমনকি মুভি দেখতে গেলেও খালি ধর্ষণ আর ধর্ষণ।পোষ্টটি পড়ার অনুরোধ রইল. . . . . . . . . . . . . . .
ধর্ষণ করে
একজনে বা কয়েকজনে, আর ধর্ষণ উপভোগ করে সমগ্র জাতি। শুধু পুরুষরা নয়-
জাতির মেয়েরা, মহিলারা এবং সাদা চুলের থুত্থুরে বুড়িরা। ধর্ষক বুক ফুলিয়ে,
কলার উঁচু করে বীরের বেশে এলাকায় ঘুরে বেড়ায়
আর ধর্ষিতার স্থান হয় নির্জন ঘরের কোনে- যদি সে বেচে থাকে! শারীরিক ধর্ষণের পরে শুরু হয় মানসিক ধর্ষণ। পত্রিকার পাতায়, কলামে কলামে, থানায় পুলিশের ডাইরিতে, আদালতে অসভ্য উকিলের আপত্তিকর জেরায়। দিনের পর দিন সে ধর্ষিত হতে থাকে পাড়ার বুড়োদের চায়ের আড্ডায়, বুড়ি এবং ছুড়িদের মুখে মুখে কিংবা কে এফ সিতে- পিঁজা হাটে বান্ধবীর জন্মদিনে অথবা পাড়াতো বোনের বিয়ের
অনুষ্ঠানে।
ধর্ষক রাস্তার পাশের
চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে আড্ডা দেয়। রসিয়ে রসিয়ে
ধর্ষণের বর্ণনা করে, মেয়েটা কেমন স্বাদের ছিল- কেমন করে বাধা দিয়েছিল এবং সে কেমন ধরনের আসল পুরুষ(!) সবিস্তারে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে সেই গল্প করে। একটা অসহায় মেয়ের শরীর তখন সমাজের
সবার ভোগে লেগে যায়। মোবাইল থেকে মোবাইলে ভিডিও ঘুরতে থাকে। পত্রিকার সম্পাদক রসিয়ে রসিয়ে ধর্ষণের ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খ
বর্ণনা দেন। সেখানে ধর্ষিতার বয়স উল্লেখ থাকে,
স্কুল কলেজের পরিচয় উল্লেখ থাকে, থাকে না শুধু ধর্ষকের একটা স্পষ্ট ফটো কিংবা ভাল করে পরিচয়। এক ফাকে টুপ করে ঢুকিয়ে
দেয়া হয় কোন ওয়েবসাইটে সেই ভিডিওর খোজ পাওয়া যাবে সেই খবর। সেই গল্প শুনে, ভিডিও দেখে সারাদেশের আরো অনেক পটেনশিয়াল ধর্ষকের পুরুষত্ব জেগে ওঠে। না আর থাকা যায় না, এইবার একটা ডাঁসা মাল চাই! তাদের ঠোটের দুই
কোন দিয়ে এবং অন্য অনেক জায়গা নিয়ে কুৎসিত লালা ঝরে। অশ্লীল চোখগুলো ক্রমাগত ঘুরে ফিরে যায় রাস্তা দিয়ে চলন্ত স্কুলগামী ছাত্রীর দিকে, পুকুরে গোসল-রত কিশোরীর দিকে কিংবা বাসে হ্যান্ডেল ধরে দাঁড়িয়ে থাকা মাঝবয়েসী মহিলার দিকে। শুধু একটা সুযোগ দরকার তার! আর সেই মেয়েটি? তাকে আস্তে করে
ঝুলে পড়তে হয় গলার সাথে দড়ি বেধে। এ সমাজ তাকে জোর করে সেদিকে
ঠেলে দেয়। বেচে থাকতে বাবা তাকে বকে, মা তাকে অবজ্ঞা করে,
ভাই-বোন করে ঘৃণা। পাড়া প্রতিবেশী দিনের পর দিন তার চরিত্রের কলুষতা এবং পঙ্কিলতা নিয়ে খোটা দেয়। সবাই মিলে ধর্ষিত মেয়েটার জীবনটাকে একটা বিভীষিকা বানিয়ে দেয়। স্কুলের
স্যার তাকে অশ্লীল ইংগিত করে,
বান্ধবীরা সংগ পরিত্যাগ
করে। সবার চোখে, মুখে,
আচার- আচরণে, কথায় এবং কাজে একটাই ইংগিত থাকে- ” তুই ধর্ষিতা,
তুই পতিতা, তুই চরিত্রহীনা- তুই মর। ” ধর্ষক এরকম আরো
অনেক অনেক প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য ধর্ষণ শেষে সানাই বাজিয়ে বিয়ে করে নিয়ে আসে। মেয়ের বাবা আনন্দের সাথে মেয়ে বিয়ে
দিয়ে তৃপ্তির ঢেকুর তোলে। শুধু ধর্ষিতা মেয়েটিকে বিয়ে দেবার জন্যে কোন ছেলে পাওয়া যায় না।
একটা মেয়ের জন্যে কেউ নিরাপদ না। শিক্ষক, সহপাঠী, বন্ধু, বয়- ফ্রেন্ড, এলাকার ছেলে, আত্মীয়- পুরুষ, চাচা-মামা-খালু, দুলাভাই এমনকি ক্ষেত্র বিশেষ নিজের বাপ-ভাই ও না। কর্মক্ষেত্রে কলিগ, অফিসের বস- সুযোগ পেলেই মিষ্টি হাসি ঝেড়ে ধর্ষকের রূপ ধরতে মুহূর্ত দেরি
করেন না। বাসের হেল্পার, ক্যান্টিনবয়, হাসপাতালের ঝাড়ুদার, বাসার দারোয়ান কিংবা অফিসের পিয়ন- ওটার ব্যবহারে কেউ কারো চেয়ে পিছিয়ে থাকতে রাজী নয়। ধর্ষিতার পক্ষে
কেউ থাকে না। ধর্ষকের পক্ষে সবাই। প্রশাসন, মিডিয়া, সমাজ কিংবা রাষ্ট্র একযোগে কাজ করে ধর্ষককে
বাঁচানোর জন্যে। তার বিরুদ্ধে মামলা নেয়া হয় না। থানার ওসির সাথে প্রতিদিন তার মোলাকাত হলেও
গ্রেফতারের জন্যে তাকে খুঁজে পাওয়া যায় না। বাই এনি চান্স গ্রেফতার হলেও বড়- ছোট
এবং মাঝারি পাল্লার সুপারিশের ধমকে কয়েক ঘন্টার বেশি তাকে হাজতে থাকতে হয় না। হাজত থেকে বেরিয়ে এসে ধর্ষিতার পরিবারকে
ক্রমাগত হুমকি দেয়া চলতে থাকে যাতে মামলা তুলে
নেয়া হয়। এমনকি ধর্ষণের মামলা থেকে
জামিনে ছাড়া পেয়ে ফিরে এসে সেই মেয়েকে তার ছোটবোনসহ পুনরায়
ধর্ষণের ঘটনাও এই দেশে ঘটেছে। দিল্লীর ধর্ষণের ঘটনার শিকার মেয়েটা আজ মারা গেল। পাবলিক বাসে ধর্ষণের ঘটনার চেয়েও বর্বর ঘটনা এই দেশে আছে। যে দেশের পুলিশ স্বয়ং থানা হাজতে ধর্ষণ করে
বন্দিনীকে হত্যা করে ফেলে তাদের
উদাহরণের জন্যে দিল্লী যাবার দরকার হয় না। ভিকারুন্নেসার পরিমল জয়ধর দিনের পর দিন ধরে বাচ্চা একটা মেয়েকে, তার ছাত্রীকে নিজের কক্ষে ধর্ষণ করেছে। সেই ঘটনা প্রকাশ হবার পরে অধ্যক্ষা
হোসনে আরা ঘটনাকে মিউচুয়াল সেক্স বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। বামপন্থী এবং
আদর্শবাদী নেতাকে কোন বিবৃতি দিতে দেখা যায় নি। বার বার যোগাযোগ করেও একজন বুদ্ধিজীবীর কাছ থেকে কোন কলাম বের করে আনানো যায় নি। সাধারণ ব্লগাররা নিজেদের উদ্যোগে আন্দোলন করেছে। স্কুলের বাচ্চা মেয়েরা নিজেদের নিরাপত্তার দাবিতে নিজেরা মাঠে নেমেছে। সেই আন্দোলনকে
এইসব মিডিয়া, এই সব স্বার্থ-বাজ, মতলববাজ নারীবাদী মুন্নী সাহারা জামাত- শিবিরের রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলে আখ্যায়িত করেছে। টিভি চ্যানেলের লাফাঙ্গা সাংবাদিক আন্দোলনের সংবাদ কভার করার বদলে প্রকাশ্যে মেয়েদের দেখে নেবার হুমকি দিয়েছে। কেউ সেদিন কারো থেকে পিছিয়ে ছিল না। প্রথম আলোতে বেশ জোর দিয়ে ছাপা হয়েছিল
ধর্ষণের সময় ধর্ষিতা ছাত্রীটির স্কার্ট
এবং টপস পড়ে থাকার কথা। ভাবখানা এমন যে মেয়েটি স্কার্ট পড়ে থাকার কারনেই তাকে ধর্ষণের স্বীকার হতে হয়েছিল। মডার্ন ফ্যাশনের নামে টি- শার্ট আর হাঁটু পর্যন্ত শর্টস পরা
এন্তার মেয়েদের ফটো নকশাতে এ পর্যন্ত ছাপা হয়েছে। অন্যকে বদলাতে বলার আগে বারাক ওবামার
স্লোগান চুরি করে বদলে দাও আন্দোলনের
স্বঘোষিত পথপ্রদর্শকদেরই মনে হচ্ছে আগে
বদলাতে হবে। কার কথা বলবো,
কেউ পিছিয়ে থাকে না। এবার বাড়ি গিয়ে শুনি আমার এক সাবেক ক্লাসমেটের নাকি
গোপন ভিডিও বের হয়েছে। বের করেছে তার সাবেক স্বামী। সেই গল্প আমার কাছে করতে আসলো আমাদেরই আরেক ক্লাসমেট। এলাকার সবার মোবাইলে মোবাইলে সে ক্লিপ। মুখরোচক আলোচনা। কিন্তু ধর্ষক এবং লম্পট ছেলেটাকে দুটো চড় বসিয়ে দেবার মত
কেউ এলাকায় নেই। বীর বাঙ্গালীদের শক্তিশালী হাত
শুধু ছোট বাচ্চা ক্ষিদের জ্বালায় একটা রুটি চুড়ি করলে কিংবা পকেটমার ধরা পড়লেই শক্ত হয়। নিউমার্কেটে দিনে
দুপুর বেলায় ঢাকার এক বিখ্যাত কলেজের পরিচয়ধারী এক ছেলে একটা মেয়েকে চড় মারে। কারন হলো মেয়েটা
ছেলেটাকে স্টুপিড বলেছে। কেন স্টুপিড বলেছে তার কারন হলো ছেলেটা ভিড়ের সুযোগে মেয়েটাকে ধাক্কা মেরেছে এবং শরীরে হাত দিয়েছে। কিন্তু উপস্থিত জনতা ছেলেটাকেই
সাপোর্ট করে এবং একটা বখাটের হাতে শারীরিক ভাবে নিগৃহীত হয়ে, থাপ্পড় খেয়েও মেয়েটা স্যরি বলতে বাধ্য হয়। আমার যে ফ্রেন্ডটা
ওখানে ছিল তার ভাষায় ছেলেটা অমুক কলেজের। কে তার সাথে লাগতে যাবে? হাজার খানেক মানুষ এক বখাটের ভয়ে থরহরি কম্পমান। এই না হলে বীর বাঙ্গালী- অস্ত্র ধরেই যারা দেশ স্বাধীন করে ফেলেছে। তারপর সেই অস্ত্র অতল দরিয়ায় নিক্ষেপ করেছে। শত অন্যায়েও এখন তার গলায় স্বর বের হয় না। ঘেটুপুত্র কমলা ম্যুভিটিতে হুমায়ুন আহমেদ একটা চমৎকার উপমায় আমাদের মানসিকতা ফুটিয়ে তুলেছেন। জমিদারের টাকা আছে সে ঘেটুপুত্র রাখে। কিন্তু তার ঘোড়ার দেখাশোনার জন্যে যে লোক তার টাকা নেই বলে সে
ঘেঁটু রাখতে পারে না। কিন্তু ঘেটুছেলের দিকে সেও লোভী নজর দেয়। মনে মনে স্বগতোক্তি করে টাকা হলে সেও ঘেঁটু রাখবে। আমরা একটা ধর্ষক জাতি। একটা অসভ্য এবং বর্বর জাতি। এই দেশে ভার্সিটিতে ছাত্রনেতারা প্রকাশ্যে ক্লাসমেট, জুনিয়র কিংবা সিনিয়র মেয়েদের ধর্ষণ করে। কেক কেটে ধর্ষণের সেঞ্চুরি পালন করে। এক অপ্রকাশিত নেতার কাহিনী শুনেছিলাম। মেয়েরা তার
কাছে ধর্ষিত হতে আসতো। কারন সে যাকে টার্গেট করতো তাকে ধর্ষিত হতেই হতো অথবা ভার্সিটির পড়াই বাদ দিয়ে দিতে হতো। তারচেয়ে চুপে চুপে একবার তার কাছে এসে ধর্ষিত হওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ ছিল, অন্তত লোক- জানাজানি হতো না তাতে। মেয়েরা কার কাছে বিচার চাইবে? শিক্ষকের
কাছে? তারাই তো রুমে ডেকে নিয়ে ছাত্রী ধর্ষণে লিপ্ত। মন্ত্রীদের কাছে?
এই দেশের কলেজের
মেয়েদের তো তাদের কাছে উপঢৌকন হিসেবেই পাঠানো হয়। শরীরের বিনিময়ে মিলে পার্টিতে পদ কিংবা হলে সিট। পুরুষতান্ত্রিকে এই সমাজে অধিকাংশ পুরুষের ভেতরে একটা করে ধর্ষক লুকিয়ে আছে। সময় এবং সুযোগে কারোটা বেরিয়ে আসে। অনেকের সে সুযোগ মেলে না। তার ধর্ষণ হয় পরোক্ষ। সে যে কাউকে ধর্ষণ
করে নি, সে জন্যে শুধু পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগের অভাবই দায়ী। তার কোন ভাল মানুষী না। উন্নত দেশেও ধর্ষণ হয়, অপরাধ হয়। তবে সে দেশে অপরাধের অন্তত বিচার হয়। আমাদের দেশেও অপরাধ হয়- অপরাধী
রাজার হালে বুক ফুলিয়ে ঘোরে। কোন বিচার হয় না। উলটো ক্ষেত্র- বিশেষে
পুরস্কার জোটে। এটাই তাদের সাথে আমাদের পার্থক্য। এই লেখাটা লিখতে আমার দুইদিন সময় লাগছে। প্রচুর ভাবতে হয়েছে। কষ্ট করে টাইপ করতে হয়েছে। সময়টার বৃথা ব্যবহার, পৌরুষের নিদারুণ অপচয়। এরচেয়ে একটা ধর্ষণ করে ফেলা এই দেশে অনেক সহজ। ইচ্ছে হলো, টার্গেট করলাম, করে ফেললাম। সাথে বোনাস হিসেবে খ্যাতিটাও জুটত। একটা এড ছিল-” টাকা রি-চার্জ যখন এতো সহজ- কথা বলবে না কেন?” একটু মডিফাই করে বলতে পারি- “ধর্ষণ যখন
এত সহজ, করবে না কেন?” তাই আসুন
আমরা সবাই একতাবদ্ধ হয়ে ধর্ষণ করি। আমরা মস্তিষ্ক-যুক্ত মানুষ না হয়ে লিংগযুক্ত
পুরুষ হই, আসল পুরুষ হই! বহুত পুরাতন
জিনিস। তাও বলি- অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা তারে যেন তৃণ সম দহে। বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ শুধু মাত্র বুদ্ধি হীন মানব দের জন্য /
==> মনে রেখ আজ তুমি যাকে ধর্ষণ করছ সে কারো না কারো মেয়ে / বোন । কাল তোমারও সংসার হবে
ছেলে মেয়ে হবে তখন তোমার মায়ে সাথে এরকম হলে কি করবে । অথবা তোমার বোনের সাথে
হলে কি করবে